উপজেলার পালশা ইউনিয়নের অন্তর্গত প্রাচীন দীঘিপুকুর ও আদিবাসী সমৃদ্ধ গ্রাম বেলোয়া। এখানকার ছয়ঘাটি দীঘির উত্তর ধারে দুই বিঘার মতো উচু একটি স্থানে পাঁচটি সমাধির মতো স্থান পরিলক্ষিত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এটি পাঁচ পীরের দরগা বা মাজার। মেজর শের ইউলর মানচিত্রে স্থানটি ‘‘ পানি পীর সাহেবকি পুকুর’’ নামে উল্লেখ করা হয়েছে। মুলত এটি পাঁচ পীরের পুকুর। এখানকার ভাতছালা গ্রামের বশির সরকার এখান থেকে পিতলের একটি আসা পান বলে বাংলাদেশ প্রত্নসম্পদ গ্রন্থে উল্লেখ আছে। উক্ত আসার মাথা তিনটি ভাগে বিভক্ত ছিল। মধ্যভাগে বাঘের মাথার ছবি এবং অন্য দুই ভাগে মাছের প্রতিকৃতি অংকিত ছিল। মধ্যভাগে কালেমা তৈয়বা, মোহাম্মাদ মোস্তফা (স) এর পাক আমেলের শেষের দিকে দিনাজপুরের ডিসি মহোদয় সংগ্রহ করে দিনাজপুর মিউজিয়ামের সংরক্ষণের জন্য জমা দেন। কিন্তু ১৯৭১ সারে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সেখান থেকে আসাটি হারিয়ে যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস